বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের এবং নিবন্ধিত ১৯টি স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে বিভিন্ন কল্যাণমুলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা বিধানসহ অধিকতর কল্যাণ সাধনের লক্ষ্যে সাবেক সরকারি কর্মচারী কল্যাণ অধিদপ্তর ও সাবেক বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ (কল্যাণ তহবিল ও যৌথবীমা তহবিল)-কে একীভূত করে ২০০৪ সালের ১নং আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড নামে একটি বোর্ড গঠন করা হয়।
বোর্ডের উল্লেখযোগ্য কার্যাবলীর বিবরণ এবং তা সম্পাদনের পদ্ধতি ও সময়সীমাঃ-
ক্রমিক নং | কার্যাবলী | কার্যাবলী সম্পাদনের সময়সীমা | বিশেষ দ্রষ্টব্য |
(১) মাসিক কল্যাণভাতাঃ | প্রজাতন্ত্রের সকল সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং বোর্ডের নিবন্ধিত ১৯টি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা, কর্মচারী মৃত্যুবরন করলে বা শারিরীক অক্ষমতাজনিত কারনে অবসর গ্রহণ করলে তাকে অথবা তাঁর পরিবারকে সর্বোচ্চ ১৫ বছর অথবা কর্মকর্তা/কর্মচারীর বয়সসীমা ৬৭ বছর যা আগে আসে হিসেবে সর্বোচ্চ টাঃ ১,০০০/-ধারাবাহিকভাবে মাসিক কল্যাণ ভাতার সাহায্য দেয়া হয়। | নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে এ সাহায্য পাওয়া যায়। আবেদনপত্র পাওয়ার পর পরীক্ষা-নিরীক্ষান্তে সাধারণত ৩ মাসের মধ্যে পেমেন্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। আবেদন করার জন্য ফরমসমূহ প্রধান কার্যালয়সহ বিভাগীয় কার্যালয় হতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালকগণ এবং প্রধান কার্যালয়ের ক্ষেত্রে উপ-পরিচালক (প্রশাসন ও কল্যাণ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কল্যাণভাতার কার্ড ইস্যু করার বিষয়টির নিশ্চিত করবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কার্ড ইস্যু করা না হলে বা অন্য কোনরূপ জটিলতা দেখা দিলে আবেদনকারী/সুবিধাভোগীগণ কল্যাণ বোর্ডের মহা-পরিচালকের সাথে যোগাযোগ করবেন। বোর্ডের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীর গাফলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। অপর দিকে অসম্পূর্ণ আবেদন বা ইচ্ছাকৃত কোন ভুল তথ্য প্রদানের দায় দায়িত্ব আবেদনকারীকে বহন করতে হবে। সকল প্রকার জবাবদিহিতা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। |
(২)যৌথবীমা তহবিল হতে এককালীন সাহায্যঃ | সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং বোর্ডের আওতাধীন ১৯টি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী চাকুরীরত অবস্থায় মারা গেলে সেই পরিবারকে ২৪ মাসের মূল বেতনের সমপরিমান অর্থ সর্বোচ্চ টাঃ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) যৌথবীমা হতে এককালীন প্রদান করা হয়। | নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে এ সাহায্য পাওয়া যায়। আবেদনপত্র পাওয়ার পর পরীক্ষা-নিরীক্ষান্তে সাধারনত ৬ মাসের মধ্যে চেক/ব্যাংক ড্রাফট্ ইস্যু করা হয়। প্রয়োজনীয় ফরমসমূহ প্রধান কার্যালয়সহ বিভাগীয় কার্যালয় হতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালকগণ এবং প্রধান কার্যালয়ের ক্ষেত্রে উপ-পরিচালক (কর্মসূচী ও যৌথবীমা) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যৌথবীমার দাবী পরিশোধ করার বিষয়টির নিশ্চিত করবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চেক/ব্যাংক ড্রাফট ইস্যু করা না হলে বা অন্য কোনরূপ জটিলতা দেখা দিলে আবেদনকারী/সুবিধাভোগীগণ কল্যাণ বোর্ডের মহা-পরিচালকের সাথে যোগাযোগ করবেন। বোর্ডের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীর গাফলতির প্রমান পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। অপর দিকে অসম্পূর্ণ আবেদন বা ইচ্ছাকৃত কোন ভূল তথ্য প্রদানের দায় দায়িত্ব আবেদনকারীকে বহন করতে হবে। সকল প্রকার জবাবদিহিতা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। |
(৩) বিশেষ চিকিৎসা সাহায্যঃ | সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বোর্ডের আওতাধীন ১৯টি স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাঁদের পরিবারকে চিকিৎসাজনিত কারনে প্রতি অর্থ বছরে ১ (এক) বার ৪ মাসের মূলবেতনের সমপরিমান সর্বোচ্চ টাঃ ২০,০০০/-চিকিৎসা বাবদ সাহায্য প্রদান করা হয়। | নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে এ সাহায্য পাওয়া যায়। আবেদনপত্র পাওয়ার পর এতদসংক্রান্ত বাছাই-কমিটি ও সাব-কমিটি কর্তৃক পরীক্ষা-নিরীক্ষান্তে সাধারনত ১ মাসের মধ্যে নিস্পত্তি করা হয়। প্রয়োজনীয় ফরমসমূহ প্রধান কার্যালয়সহ বিভাগীয় কার্যালয় হতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালকগণ এবং প্রধান কার্যালয়ের ক্ষেত্রে উপ-পরিচালক (প্রশাসন ও কল্যাণ) নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশেষ চিকিৎসা সাহায্য প্রদানের বিষয়টির নিশ্চিত করবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চেক ইস্যু করা না হলে বা অন্য কোনরূপ জটিলতা দেখা দিলে আবেদনকারী/সুবিধাভোগীগণ কল্যাণ বোর্ডের মহা-পরিচালকের সাথে যোগাযোগ করবেন। বোর্ডের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীর গাফলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। অপর দিকে অসম্পূর্ণ আবেদন বা ইচ্ছাকৃত কোন ভুল তথ্য প্রদানের দায় দায়িত্ব আবেদনকারীকে বহন করতে হবে। সকল প্রকার জবাবদিহিতা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। সম্প্রতি বোর্ডের কার্যাবলী বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। বিশেষ চিকিৎসার সাহায্যের আবেদনপত্র সমূহ এবং প্রয়োজনীয় ফান্ড সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপ-পরিচালকের দপ্তরে প্রেরণ করতে কিছু সময় অতিবাহীত হওয়ায় বেশ কিছু আবেদনপত্র জমা হয়ে আছে। আবেদনপত্রের সংখ্যা বেশী হওয়ায় বিভাগীয় অফিসসমূহ প্রতিটি আবেদনপত্র অনুর্ধ ৬ মাসের মধ্যে নিস্পত্তি করবেন। |
(৪) সরকারী কর্মচারীদের দেশে ও বিদেশে জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের চিকিৎসা সাহায্যঃ | কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী নিজে জটিল রোগে আক্রান্ত হলে এ সাহায্য পেতে পারেন। দেশে ও বিদেশে জটিল ও ব্যয়বহুল রোগের চিকিৎসার জন্য বোর্ডের চিকিৎসা সাহায্য তহবিল হতে জটিল ও ব্যয়বহুল রোগে আক্রান্ত একজন কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে এক বা একাধীক বারে সর্বোচ্চ টাঃ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) প্রদান করা হয়ে থাকে। | উক্ত চিকিৎসা সাহায্য পেতে হলে নির্ধারিত ফরমে আবেদনপূর্বক সংষ্টি নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে একটি অগ্রনী পত্রের দ্বারা অত্র বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ে প্রেরণ করতে হবে। আবেদনপত্র প্রাপ্তির পর স্থায়ী মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ গ্রহণ করে ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক অর্থ বরাদ্দ করতে সর্বোচ্চ ৩ মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। আবেদনপত্র বোর্ডের প্রধান কার্যালয় হতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। | নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চেক পাওয়া না গেলে বা অন্য কোনরূপ জটিলতা দেখা দিলে আবেদনকারী কল্যাণ বোর্ডের উপ-পরিচালক (প্রশাসন ও কল্যাণ) এর সাথে এবং প্রয়োজনবোধে মহা-পরিচালকের সাথে যোগাযোগ করবেন। |
(৫) শিক্ষাবৃত্তিঃ | ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর সরকারী কর্মচারীদের সন্তানদের (অনধিক দুই সন্তানের) ৬ষ্ঠ হতে উপরের শ্রেণীতে লেখাপড়ার সহায়তার জন্য বছরে একবার শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়। | প্রধান কার্যালয়, সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে বছরে নির্ধারিত সময়ে শিক্ষাবৃত্তি ফরম বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। ফরম সংগ্রহ করার জন্য সাধারণত অক্টোবর/নভেম্বর মাসে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয় এবং রেডিও, টেলিভিশনে প্রচার করা হয়। | এ বিষয়ে কোন স্পষ্টীকরণের প্রয়োজন হলে বিভাগীয় পর্যায়ে উপ-পরিচালকদের সাথে এবং প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসুচী ও যৌথবীমা) এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে। |
(৬) সাধারণ রোগের চিকিৎসা ও দাফন/ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়াঃ | ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর সরকারী কর্মচারীদের নিজ পরিবারের সদস্যদের সাধারণ রোগের চিকিৎসার জন্য রোগের প্রকৃতি অনুযায়ী সর্বোচ্চ টাঃ ৪,০০০/- (চার হাজার) বছরে ১ বার প্রদান করা হয় এবং সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিজ ও পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুতে দাফন/ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া বাবদ সর্বোচ্চ টাঃ ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) (দাফন/ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য টাঃ ৩,০০০/- এবং লাশ পরিবহনের জন্য টাঃ ২,০০০/-) প্রদান করা হয়। | উক্ত চিকিৎসা ও দাফন/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সাহায্য পাওয়ার জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হয়। উক্ত ফরমসমূহ প্রধান কার্যালয় এবং বিভাগীয় কার্যালয় হতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক এবং প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসূচী ও যৌথবীমা) তদারকি করবেন এবং প্রাপ্ত অভিযোগসমূহ নিস্পত্তি করবেন। |
(৭) ষ্টাফবাস কর্মসূচীঃ | সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সময়মত অফিসে আনা নেওয়া করার জন্য ষ্টাফ বাস কর্মসূচী নামে একটি কর্মসূচী রয়েছে। উক্ত কর্মর্সচীর অধীনে প্রধান কার্যালয় ঢাকাসহ, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও রাংগামাটি পার্বত্য জেলায় ৬৯ টি বাস দ্বারা কর্মচারীদেরকে প্রতিদিন আনা নেয়ার কাজ সম্পাদন করা হচ্ছে। বর্নিত ৬৯ টি বাসের মধ্যে ৫৮ টি বি.আর.টি.সি ও ৩ টি মালিকানাধীন ভাড়াকৃত বাস। | এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। নিয়মানুযায়ী ষ্টাফ বাসে যাতায়াতের জন্য সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক বরাবরে আবেদন করে বাসের টিকিট সংগ্রহ করতে হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক এবং প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসূচী ও যৌথবীমা) প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করবেন এবং কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে তা নিস্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। |
(৮) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ঃ | ঢাকা মহানগর এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারী এবং তাঁদের ছেলে-মেয়েদের জন্য বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। এ ধরনের ক্রীড়ানুষ্ঠান কর্মকর্তা/কর্মচারী ও তাদের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ করে দেয়। তাছাড়া উক্ত ক্রীড়াঅনুষ্ঠানে দেশের সর্বোচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে ক্রীড়া প্রতিযোগীদেরকে উৎসাহ প্রদান করে থাকেন ক্রীড়াবিদদেরকে আরো সাফল্য বয়ে আনার জন্য ক্রীড়া বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে। | এ ক্রীড়াঅনুষ্ঠান উপজেলা, জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। ঢাকা মহানগর এলাকার জন্য প্রধান কার্যালয় কর্তৃক ক্রীড়া প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। | বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বিষয়ে কোন অভিযোগ থাকলে বা কোন পরামর্শ প্রদানের প্রয়োজন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপ-পরিচালক এবং ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসুচী ও যৌথবীমা) এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে। |
(৯) ক্লাব/কমিউনিটি সেন্টারঃ | সরকারি কর্মচারীদের দ্বারা গঠিত বিভিন্ন ধরনের ক্লাব/কমিউনিটি সেন্টার ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে। বিশেষত ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ক্রীড়া অনুষ্ঠান এবং মহিলাদের জন্য বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য এ সাহায্য প্রদান করা হয়ে থাকে। | এ সাহায্য পেতে হলে নির্ধারিত ফরমে সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক বরাবরে আবেদন করতে হয়। বছরে ১ বার এ সাহায্য প্রদান করা হয়ে থাকে। | বিভাগীয় পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক এবং প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসূচী ও যৌথবীমা) বিষয়টি তদারকি করবেন এবং কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে তা নিস্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। |
(১০) মহিলা কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রঃ | সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্ত্রী এবং তাদের উপর নির্ভরশীল কন্যা সন্তানদের বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের জন্য কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার মাধ্যমে মহিলাদের বিভিন্ন ট্রেডে যেমনঃ সেলাই, কাটিং, উলবুনন, এমব্রোডারী, টাইপিং (বাংলা ও ইংরেজী), সর্টহ্যান্ড, সেক্রেটারীয়াল সায়েন্স ও কম্পিউটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। ঢাকা মহানগরীসহ বিভাগীয় পর্যায়ে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশালে মোট ৫টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বর্তমানে চালু রয়েছে। | ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র হতে উল্লেখিত কোর্স সমূহের ভর্তি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। ৬ মাস মেয়াদী কোর্স শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের পরীক্ষা নেয়া হয় এবং সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। | বিভাগীয় পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট উপ-পরিচালক এবং প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (কর্মসূচী ও যৌথবীমা) বিষয়টি তত্বাবধান করে থাকেন এবং কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে তা নিস্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। |